all
১। রক্ত দূষিত হলেঃ আলকুশীর ক্বাথ সিদ্ধ করে এক ছটাক পরিমাণ প্রত্যহ দু'বার সেবন করলে রক্তদোষ নিবারিত হয়ে থাকে।
২। ধ্বজভঙ্গঃ আলকুশীর বীজ চূর্ণ এক আনা রাতে শয়ন করার পূর্বে ঠা পানিসহ সেবন করলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
৩। ধাতু দৌর্বল্যঃ আলকুশীর বীজ অত্যন্ত উপকারী। প্রত্যহ সকালে আলকুশীর বীজ মধু ও মাষকলাইর ডালসহ পেষণপূর্বক সেবন করলে ধাতু দৌর্বল্য দূর যায় এবং শরীরে শক্তি সঞ্চারিত হয়।
৪। ইন্দ্ৰিয় শৈথিল্যঃ এক আনা মাত্রায় আলকুশীর বীজ চূর্ণ, দুগ্ধ ও চিনিসহ অগ্নিপাক করে একমাস পর্যন্ত সেবন করলে মিথিল ইন্দ্রিয় দৃঢ় ও কার্যক্ষম হয়।
৫। নারীর যৌনিতে কোনরূপ আঘাত লাগলেঃ আলকুশীর মূল পানিসহ সিদ্ধ করে সে সিদ্ধ করা পানিতে পরিষ্কার ন্যাকড়া ভিজায়ে সহ্য মত গরম অবস্থায় যৌনির উপর সেঁক দিলে বা কিছু সময় বসায়ে রাখলে এবং এ প্রক্রিয়ার এক সপ্তাহ সময় যৌনিতে সেঁক দিলে আঘাতজনিত যন্ত্রণা দূর হয়ে যায়।
৬। বায়ু জমে পেট গরম হলেঃ এক আনা পরিমাণ আলকুশীর বীজ করে ঠাণ্ডা পানির সাথে মিশ্রণ করে সেবন করলে পেট ঠাণ্ডা হয়।
৭ । কফাদি স্রাবঃ আলকুশীর মূল আট আনা মাত্রায় নিয়ে এক পোয়া পানিসহ আগুনে সিদ্ধ করতে হবে এক ছটাক হলে তা নামায়ে নিতে হবে প্রত্যহ দু'বার ঐ ক্বাথ পরিমাণমত সেবন করলে কফ নির্গত হয়।
৮। রক্ত পিত্ত রোগঃ আলকুশীর পাতা পানি দ্বারা সর্বপ্রথম উত্তমরূপে ধৌত করতে হবে তারপর ঐ পাতা শাক রাধার মত বেঁধে সেবন করলে রক্তপিত্ত দোষ নির্ধারিত হয়।
price/৳1000
size/500g
0 Reviews
Thank you so much for your feedback